স্টাফ রিপোর্টার:
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌরশহরের ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা, জগন্নাথপুর পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান হারুনূর রশিদ হিরণ মিয়ার কনিষ্ঠ ছেলে এবং জগন্নাথপুর পৌরসভার ২বারের নির্বাচিত সাবেক মেয়র মেয়র মোঃ মিজানুর রশিদ ভুইয়ার ছোট ভাই জগন্নাথপুর বাজারের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী মো: জাহেদুর রশিদ ভুইয়া। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে তাকে সুদখোর উপাদি দিয়ে হেয় করে সমাজের চোখে খাটো করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন একটি কুচক্রী মহল আমাকে ও আমার পরিবারকে
সমাজের চোখে খাটো করার জন্য এই জঘন্য মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। যা সম্পুর্ন মিথ্যাও বানোয়াট। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। তিনি বলেন গতকাল ১৬ জুলাই মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে জগন্নাথপুর বাজার নামক একটি পেজে কে বা কারা আমার নাম ও ছবি ব্যবহার করে একটি পোস্ট করে। পোস্টটিতে আমার নামে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সুদখোর ট্যাগ যুক্ত করে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। উল্লেখিত পোস্টে আমার নামে যে সকল অভিযোগগুলো আনা হয়েছে তার সাথে আমার দূরতম সম্পর্কও নেই বা কখনো ছিলোনা। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন- আমি সুদ খাই বা সুদে টাকা দেই, এমন তথ্য বা প্রমান যদি কারো কাছে থাকে তবে হাজির করেন, কোথায় এবং কার কাছে আমি সুদে টাকা লাগিয়েছি প্রমান হাজির করেন।
কেউ যদি প্রমাণ করতে পারেন আমি সুদ খাই বা সুদে টাকা দেই! তবে আমার স্থাবর অস্থাবর সহ সকল সম্পত্তি তার নামে রেজিস্ট্রি করে দেবো।
তিনি বলেন আমি একজন ব্যবসায়ী জগন্নাথপুর বাজারে আমার একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর আছে, একটি আইসক্রিম ফ্যাক্টরী আছে, ৯টা সিএনজি ও টমটম গাড়ী আছে। সব মিলিয়ে এমনিতেই আমার মাসিক ইনকাম দুই থেকে তিন লাখ টাকার উপরে আছে? আমি কেনো সুদ খেতে যাবো? আমার কিসের অভাব? যেবা যারাই আমার নামে এই ঘৃণ্য প্রচারণা চালাচ্ছেন। আমি তাদের এক সপ্তাহ সময় দিলাম। আপনারা প্রমাণ করুন আমি সুদখোর? কার কাছে আছে আমার সুদের টাকা? যদি প্রমাণ করতে না পারেন তবে ক্ষমা চান ভবিষ্যতে কারো ইজ্জত সম্মান নিয়ে এভাবে খেলা করবেননা।
আর যদি সেটাও না করেন। তবে আমার মানহানী করে যে ক্ষতি করেছেন তার ফলাফল ভুগ করার জন্য প্রস্তুতি নিন। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইনের মাধ্যমে আপনি বা আপনাদের সবাইকে খুজে বের কাঠগড়ায় দাড় করাবো ইনশা আল্লাহ।